Skip to main content

AYATUL KURSI

আয়াতুল কুরসি
اللَّهُ لاَ إِلَهَ إِلاَّ هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّومُ لاَ تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَلاَ نَوْمٌ لَهُ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَمَا فِي الأَرْضِ مَنْ ذَا الَّذِي يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلاَّ بِإِذْنِهِ يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ وَلاَ يُحِيطُونَ بِشَيْءٍ مِنْ عِلْمِهِ إِلاَّ بِمَا شَاءَ وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاواتِ وَالأَرْضَ وَلاَ يَئُودُهُ حِفْظُهُمَا وَهُوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيمُ

Bismillaahir Rahmaanir Raheem
Allahu laaa ilaaha illaa huwal haiyul qai-yoom; laa taakhuzuhoo sinatunw wa laa nawm; lahoo maa fissamaawaati wa maa fil ard; man zallazee yashfa'u indahooo illaa be iznih; ya'lamu maa baina aideehim wa maa khalfahum; wa laa yuheetoona beshai 'immin 'ilmihee illa be maa shaaaa; wasi'a kursiyyuhus samaa waati wal arda wa la ya'ooduho hifzuhumaa; wa huwal aliyyul 'azeem

উচ্চারণঃ আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল ক্বাইয়্যুম লা তা’খুজুহু সিনাত্যু ওয়ালা নাউম। লাহু মা ফিছছামা ওয়াতি ওয়ামা ফিল আরদ্। মান যাল্লাযী ইয়াস ফায়ু ইন দাহু ইল্লা বি ইজনিহি ইয়া লামু মা বাইনা আইদিহিম ওয়ামা খল ফাহুম ওয়ালা ইউ হিতুনা বিশাই ইম্ মিন ইল্ মিহি ইল্লা বিমা সাআ ওয়াসিয়া কুরসিইউ হুস ছামা ওয়াতি ওয়াল আরদ্ ওয়ালা ইয়া উদুহু হিফজুহুমা ওয়াহুয়াল আলিয়্যূল আজীম।

ফজিলতঃ
জান্নাতের দরজা: আবু উমামা রা. থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল নুরে মুজাসসাম রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রতি ফরয নামায শেষে আয়াতুল কুরসী পড়ে, তার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া কোনো কিছু বাধা হবে না। [নাসায়ী]
হজরত আলী রা. বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সা.-কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ সালাতের পর আয়াতুল কুরসী নিয়মিত পড়ে, তার জান্নাত প্রবেশে কেবল মৃত্যুই অন্তরায় হয়ে আছে। যে ব্যক্তি এ আয়াতটি বিছানায় শয়নের সময় পড়বে আল্লাহ তার ঘরে, প্রতিবেশির ঘরে এবং আশপাশের সব ঘরে শান্তি বজায় রাখবেন। [সুনানে বায়হাকী]

মর্যাদাসম্পন্ন মহান আয়াত: আবু জর জুনদুব ইবনে জানাদাহ রা. রাসূল সা.-কে জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসূল সা. ! আপনার প্রতি সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন কোন আয়াতটি নাজিল হয়েছে? রাসূল সা. বলেছিলেন, আয়াতুল কুরসী। [নাসায়ী]

উবাই বিন কাব থেকে বর্ণিত, রাসূল সা: উবাই বিন কাবকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, তোমার কাছে কুরআন মজীদের কোন আয়াতটি সর্ব মহান? তিনি বলেছিলেন, (আল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হুআল্ হাইয়্যূল কাইয়্যূম) তারপর রাসূলুল্লাহ্ নিজ হাত দ্বারা তার বক্ষে আঘাত করে বলেন: আবুল মুনযির! এই ইলমের
কারণে তোমাকে ধন্যবাদ। [সহীহ মুসলিম]

শয়তানের প্রভাব থেকে বাঁচার আয়াত: হযরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সা. বলেছেন, সূরা বাকারায় একটি শ্রেষ্ঠ আয়াত রয়েছে, যে ঘরে আয়াতুল কুরসী পাঠ করা হবে সেখান থেকে শয়তান পালাতে থাকে। [মুসতাদরাকে হাকিম]

শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন...নবী সা.বলেন. আমার পরে সবচেয়ে বড় দানশীল ব্যাক্তি তিনি,যে কোন বিষয়ে জানলো এবং অন্যকে তা জানালো.....( বায়হাকী)

Popular posts from this blog

নিজের শরীর কিভাবে বন্ধ করবেন।

১. ১ বার আয়াতুল কুরসি। ২. ১ বার সূরা ফালাক। ৩. ১ বার সূরা নাস। ৪. ১ বার পড়বেন  "Kullaiucibana illa ma khataballahu lana hua maolana wa alallahi fal yatawakkalil mu-minin" এর পর দুই হাতে ফুঁ দিয়ে পুরো শরীরে বুলিয়ে নিবেন। তাহলে শরীর বন্ধ হয়ে যাবে। অথবা একটা কাঠি দিয়ে নিজের চার পাশে গোল বৃত্ত টেনে নিবেন এবং তার ভিতর অবস্থান করবেন। قُلْ لَنْ يَّصِيْبَنَا اِلَّا مَا كَتَبَ اللّٰهُ لَنَا - هُوَ مَوْلٰنَا وَ عَلَى اللّٰهِ فَلْيَتَوَكَّلِ المُؤْمِنِيْنَ উচ্চরণ - ক্বুল লা য়ুছিবানা ইল্লা মা কাতাবাল্লাহু লানা - হুয়া মাওলানা ওয়া আলাল্লাহি ফাল্ ইয়াতাওয়াক্কালিল মু'মিনীন

আল্লাহর এই নাম টি ১বার পড়ুন! প্রকাশ্য ও গোপন দৌলতের মালিক হবেন ইনশাল্লাহ্!

এই দুআ টি সকাল সন্ধ্যা পাঠ করলে মহান আল্লাহ তাকে ৪ টি জিনিস দিবেন। ১। অভাব দূর করে দিবেন। ২।  কবরের ভয় থেকে মুক্তি পাবে। ৩।  প্রকাশ্য ও গোপনীয় দৌলত দান করবেন। ৪।  আল্লাহ তায়ালা আপনাকে জান্নাত দান করবেন। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মালিকুল হাক্কুল মুবিন  দুআ টি প্রতিদিন ১০০ বার করে পাঠ করতে হবে।

তালি দিয়ে ঘর বন্ধ করার আমল

৩ বার আয়াতুল কুরসী পড়ে হাতে ফু দিয়ে ৩ বার তালি দিলে যতো  দূর পর্যন্ত শব্দ যাবে ততো দূর পর্যন্ত শয়তান জীন আস্তে পারবেনা। আর যতো দিনের নিয়ত করে তালি দেয়া হবে ততদিন আল্লাহর ইচ্ছায় ঘর বন্ধ থাকবে।